সহজে পড়া মনে রাখার কৌশল
পড়া মুখস্ত না করে মনে রাখার উপায় জানা থাকলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে সাফল্য নিশ্চিত. জীবনের সাফল্য অনেকাংশেই নির্ভর করে প্রাতিষ্ঠিনিক শিক্ষার ভাল ফলাফলের উপর.
কিভাবে ভাল ফলাফল করেছন পড়া মুখস্ত করে না পড়া মনে রাখার কৌশল অবলম্বন সেটা কারও চিন্তার বিষয় নয়. হ্যা প্রাইমারী লেভেলে হয়তো পড়া মুখস্ত করে ভাল রেজাল্ট করা সম্ভব কিন্তু উচ্চ-শিক্ষার ক্ষেত্রে তা একেবারেই অকল্পনীয়.
বড় পর্যায়ে পড়ার ব্যাপ্তি থাকে অনেক বেশি, গাদা গাদা বই, গবেষনা পত্র পড়ে মুখস্থ করা প্রায় অসম্ভব. তাই উচ্চ পর্যায়ে পড়া মনে রাখার কৌশল অবলম্বন করলে ভাল ফলাফলের সাথে পড়াটা জ্ঞানে রুপান্তর হয়ে যায়.
। এটা নির্ভর করে ব্যাক্তি সত্বর উপর, তবে পড়াশুনা / পড়ালেখা করার প্রকৃত মজা কেউ যদি একবার পেয়ে যায় তাহলে টেবিল থেকে তাকে টেনে তুলবে কার সাধ্য.
একটানা পড়া মুখস্থ করতে থাকলে সবার ভেতরেই একবি একবি একইি একবি একবিটি একটি একটানা কিন্তু যদি বুঝে বুঝে মনে রাখার কৌশল অবলম্বন করে পড়ে তাহলে অবশ্যই তিনি পড়াশুনার প্রকৃতি রস আহরণ করতে পারবে.
চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলে তা সহজেই মস্তিষ্কে মেমরি বা স্মৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় এবং তা স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী হয়. পড়ালেখা করার প্রতি আকর্ষন বাড়ানোর অন্যতম একটি উপায় পড়ার রুটিন বৈচিত্রময় করা.
গদবাধা নিয়মে পড়তে থাকলে একসময় এঘেয়তে থাকলে একসময় এঘেযইিইম একসময় এঘেযলইম মানুষের শরীরে যত বেশি এনার্জি থাকে মস্তিস্ক তত বেশি ভাল কাজ করতে থাকে, তাই সকালের দিকেই সবথেকে কঠিন বা জটিল বিষয়গুলো পড়া উচিৎ, তাহলে তা খুব দ্রুত আয়ত্বে আসবে.
আবার পড়াশুনা করার সময় কালারিং সইনপেন বা হাইলাইট মার্কার ব্যাবহার করলে পড়ায় মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে. আবার জ্যামেতিক কোন বিষয় হলে লিখে লিখে বা ছবি এঁকে পড়ার অভ্যাস এক কাথায় পরীক্ষায় ভাল করার চাবিকাঠি, লিখে লিখে পড়লে যেমন লেখার অভ্যাসটা হয় আবার পড়াও পয়ে যায়.
আর লেখার কারনে বিষয়টি খুব ভাল করে মনে বা স্মৃধইযযব পড়া মনে রাখার উপায় জানা যেমন গুরুত্বপূর্ন ঠিক তেমনি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার উপায় জানাটাও গুরুত্বপূর্ন. পড়ার সাময় কনসেপ্ট ট্রি ব্যাবহার করে পড়লে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় সাথে সাথে পড়াও খব ভাল মনে থাকে. মানুষের ব্রেইন আগোছালো জিনিস মনে রাখতে পারে না।
তাই কোন কিছু ছক বা টেবিল আকারে সাজিয়ে নিলে কিংবা কবিতার ছন্দ বানিয়ে পড়লে তা সহজেই মনে রাখা যায়. পড়া মনে রাখার এই কৌশল কে নিমনিক বলা হয়। এ রকম অনেক পড়া মনে রাখার কৌশল আছে যা অবলম্বন করে একই সাথে পড়া মনে করা এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ানো সম্ভব.
মনে রাখার টিপস্----
১) নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন । সহজ কথায়, "আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে" ।
২) এখনই কাজ শুরু করুন, এখনই ।
৩) ঘুমের সময় নির্ধারণ করতে হবে । এবং তা করতে হবে আপনার "বায়োলজিক্যাল ক্লক" অনুযায. নিয়মিত ও যথেস্ট ।
৪) সকাল হচ্ছে উত্তম সময় পড়ালেখা মনে রাখার । আরও অধিক উত্তম সময় হচ্ছে, সূর্যোদয়ের এই ঘ রাই
৫) প্রথমে শব্দ করে পড়তে হবে । এরপর ইচ্ছে হ'লে শব্দহীন ভাবে পড়তে পারেন ।
6) প্রথমে সম্পূর্ণ বিষয়টি একবার / দু'বার মনযোগ সহকারে পড়ে তারপর দু'তিন লাইন করে মুখস্ত করুন.
৭) একটানা অনেকক্ষণ পড়তে হ'লে মাঝখানে বিরতা দেমযে মাঝখানে বিরতি দেযয। এক কিংবা দু'ঘন্টা পর পর অন্ততঃ পাঁচ মিনিট বিরতি ইিতে. এ সময় একটা গান শুনতে পারেন কিংবা সটান শুয়ে ই পধন
আর যদি আপনি ধর্মে বিশ্বাসী হন তাহলে আপনার ধর্ম নিয়ে ভাবুন এবং মুসলমান হলে আল্লাহর "জিকির" করুন.
৮) পছন্দের তালিকায় মিস্টি জাতীয় খাবার রাখুন । চিনির শরবত, সাথে লেবু । কিংবা শুধু লেবুর শরবত । গ্লুকোজ পানিও পান করতে পরেন । সাবধান ! ডায়াবেটিক থাকলে অবশ্যই এসব পরিহার করুন । "স্যালাইন" কখনোই খাবেন না । খাবার তালিকায় সবুজ শাকসব্জি, ফলফলাদি রাখুন । স্বাভাবিক পুস্টিকর খাবার খেতে চেস্টা করুন । ধূমপান পরিহার করুন ।
৯) অল্প হলেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ুন ।
১০) কম হলেও প্রতিদিন অন্ততঃ ৩০ মিনিট হালকা শরীরচ রানীরচ ।
১১) প্রতিদিন অন্ততঃ ৫/৭ মিনিট মন খুলে হাসুন ।
১২) অযথা কথা পরিহার করুন ।
১৩) অতিরিক্ত রাত করে ঘুমোতে যাবেন না ।
১৪) পড়াতে মন না বসলেও প্রথম প্রথম অনিচ্ছা ইসলেও প্রথ০
এই পড়া মনে রাখার দুর্দান্ত কৌশল Permohonan টি আপনাদের কেমন লাগলো ভালো / মন্দ অবশ্যই জানাবেন. ধন্যবাদ!