নবী রাসূল ও সাহাবাদের মেহমানদারিতে মেজবানের করণীয় ও মেহমানদারির গুরুত্ব।
করা ইসলামের একটি গুরুত্ব পূর্ণ আমল। উম্মতে মুসলিমাকে মেহমানদারি করা ও মেহমানের সম্মান রক্ষা করার বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। মেহমানের মেহমানদারি করা ، মেহমানের করণীয় ، মেজবানের করণীয় ও মেহমানদারির গুরুত্ব সম্পর্কে এ প্রবন্ধে আলোচনা করা হয়েছে।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন দয়ালু দানশীল ، দানশীল ও আতিথেয়তায় প্রসিদ্ধ। তিনি কোনো কিছুই তার না না، যা আসত তার، তার সবই তিনি সাথে সাথে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সবচেয়ে প্রিয়তমা স্ত্রী খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহার উক্তি আল্লাহর রাসূলের আতিথেয়তা সম্পর্কে যথেষ্ট। অহী লাভের পর রাসূল অস্থিরতায় তিনি সান্তনা দেন দেন ك ، كلاّ واللهِ ما يُخخِيك الله اَبَدََ «আল্লাহর শপথ তিনি আপনাকে কখনই অপমান ও অপদস্থ করবেন না» কারণ হিসেবে তিনি আল্লাহর রাসূলের কয়েকটি বিশেষ গুণের কথা উল্লেখ করেন। তার মধ্যে অন্যতম গুণ و ، وتقرى الضيفُ "আপনি অতিথির সেবা করেন"
সম্পর্কে ঈমানের সাথে। এ কারণেই রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দয়া ও অনুগ্রহের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল মেহমানদের মেহমানদারি করা। আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে রাসূল ، রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন ،
”যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি দিবসের، করে যেন করে না দেয়، দেয় ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ও আখিরাত দিবসের প্রতি বিশ্বাস করে، সে যেন মেহমানের কথা বলে অথবা চুপ থাকে ".
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরও বলেন ،
"মেহমানের সামনে যতক্ষণ দস্তরখান বিছানো তা ، তা না উঠানো পর্যন্ত ফিরিশতারা তোমাদের ওপর রহমত করতে থাকে থাকে"
আমরা মেহমানদের মেহমানদারী করতে চাইনা। আমরা ভয় পাই ، ঝামেলা মনে করি। একজন সত্যিকার মুসলিমের নিকট মেহমানদারি করা খুব প্রিয় এবং সম্মানজনক কাজ। করার বিষয়টি একজন মুসলিমের ঈমানের সাথে সম্পর্কিত।
অ্যাপটিতে যা যা
• আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের
• ইবরাহীম আলাইহিস সালামের
• আরবদের মেহমানদারি
• সাহাবীদের মেহমানদারি
• মেহমানের জন্য করণীয়
• মেজবানের করণীয়
• মেহমানদের সাথে যেসব আচরণ করা