ভয়েস কল, চ্যাট এবং ফাইল পাঠান কোনপ্রকার ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই
ওয়াই-ফাই টকির মাধ্যমে আপনি অল্প দূরত্বের দুইটি ডিভাইসের সাহায্যে কোনরকম ইন্টারনেট সংযোগ বা সেলুলার নেটওয়ার্ক ছাড়াই যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন।
প্রধান বৈশিষ্টসমূহঃ
• কোনরকম ইন্টারনেট সংযোগ বা সেলুলার নেটওয়ার্ক ছাড়াই কাজ করে।
• ভয়েস কল।
• ওয়াই-ফাই গতিতে ফাইল এবং ফোল্ডার স্থানান্তর।
• গ্রুপ চ্যাট।
• ব্যক্তিগত বার্তা।
কিভাবে ওয়াই-ফাই টকি ব্যবহার করবেনঃ
১। বিদ্যামান একটি ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হোন বা আপনার নিজস্ব তারবিহীন নেটওয়ার্ক তৈরি করুন (যেটা আপনার ফোনে বা ট্যাবলেটে হটস্পট নামে পরিচিত), ওয়াই-ফাই টকির “নেটওয়ার্ক ম্যানেজার” নামক অপশন থেকে এটি চালু করতে পারবেন।
২। আপনি যে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত, সেটাতে আপনার আশেপাশের মানুষকে সংযুক্ত হতে বলুন।
৩। এখন আপনি ওয়াই-ফাই টকির সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
ভয়েস কলের বৈশিষ্টসমূহঃ
• অসংখ্যা সক্রিয় কল।
• স্পিকারফোন মোড।
• হেডফোন সাপোর্টেড।
• ওয়াই-ফাই সিগনাল দুর্বল হলেও শব্দের মান ভাল।
• হৈচৈ হ্রাসকরণ।
ওয়াই-ফাই সিগনালের দূরত্বঃ
ওয়াই-ফাই সিগনালের দূরত্ব নির্ভর করবে আপনার ডিভাইস, হটস্পট এবং সংযুক্ত ডিভাইসের উপর। গড়ে ঘরে সর্বনিম্ন দূরত্ব ৫০ মিটার (১৫০ ফিট) এবং বাইরে সর্বোচ্চ (১৫০ মিটার) (৪৫০ ফিট) পর্যন্ত হয়ে থাকে।
কোথায় কোথায় ওয়াই-ফাই টকি ব্যবহার করতে পারবেনঃ
• এখন আপনি আগে সম্ভব হতো না এমন সব জায়গায় মানুষজনের সাথে যোগাযোগ পারবেন। যেমনঃ বিমান, রেলগাড়ি বা বড় কোন যানবাহন, বন এবং পাহাড়-পর্বত, স্টেডিয়াম, কনসার্ট হলসহ এমন সব জায়গা যেখানে সেলুলার ডাটা খুব দুর্বল।
• ওয়াই-ফাই টকি আপনার বাসা, অফিস, স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় এবং হোস্টেলে ব্যবহারের উপযোগী।
(*) ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকা অবস্থায় যদি আপনি হটস্পট তৈরি করেন, তবে ইন্টারনেট শেয়ারিং (internet tethering) স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে।
(**) বাংলায় অনুবাদ করেছেন "শামিম"
Facebook: https://www.facebook.com/WiFiTalkie
LinkedIn: https://www.linkedin.com/in/dmitrynikolskiy
The End-User License Agreement: https://goo.gl/vBKkdw