Darood Sharif

দরূদ নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রতি একজনের সত্যিকারের ভালবাসা এবং স্নেহ প্রতিফলিত করে।

দরূদ শরীফঃ

এই অ্যাপটি ইংরেজি এবং আরবি ভাষায় দরূদ শরীফ সম্পর্কে। অথচ দরূদ ইব্রাহিম সারা বিশ্বের সকল মুসলমানের জন্য আফজাল। যে ব্যক্তি মুহাম্মদ (সাঃ) এর উপর দরূদ পাঠ করবে, আল্লাহ তার উপর অগণিত রহমত বর্ষণ করবেন, সর্বদা শান্তি অনুভব করবেন।

তবে প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে দরূদ শরীফ পাঠ করার অভ্যাস করুন। উপরন্তু, যে ব্যক্তি স্নেহ ও শ্রদ্ধার সাথে প্রতিদিন পাঠ করে তার জন্য অনেক দরূদ শরীফের উপকারিতা রয়েছে। এই দরূদ নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রতি একজনের সত্যিকারের ভালবাসা এবং স্নেহ প্রতিফলিত করে।

হাদিস অনুযায়ী দরূদের গুরুত্বঃ

মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেছেনঃ কিয়ামতের দিন আমার সবচেয়ে কাছের সেই ব্যক্তি হবে যে আমার প্রতি সবচেয়ে বেশি দুরূদ পাঠ করেছে। (তিরমিযী)।

শুক্রবারের দিন আমার উপর প্রচুর পরিমাণে দুরূদ পাঠান, যেমনটি আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ)

এটি মুহাম্মাদ (সাঃ) কে ভক্তি করার ধর্মীয় দায়িত্ব পালনের উপায়ও যেমন আনাস (রাঃ) সহীহ বুখারীতে বর্ণনা করেছেন: “তোমাদের মধ্যে কেউ ঈমানদার হবে না যতক্ষণ না সে আমাকে তার পিতা, তার সন্তান এবং সমস্ত মানবজাতির চেয়ে বেশি ভালবাসে। " (বুখারী)

দুরূদ শরীফের উপকারিতা

নিয়মিত দুরূদ শরীফ পাঠ করার অসংখ্য উপকারিতা রয়েছে। নিচে কিছু সুবিধা উল্লেখ করা হলো:

যে ব্যক্তি তার সারা জীবনে সর্বাধিক সংখ্যক দুরূদ শরীফ পাঠ করবে সে কিয়ামতের দিন মহানবী (সাঃ) এর সবচেয়ে কাছের হবে।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা প্রতিবার দুরূদ পাঠকারী ব্যক্তির উপর 10টি রহমত বর্ষণ করেন।

এটা গুনাহের কাফফারা।

এটি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার রহমত লাভের একটি মাধ্যম।

যে ব্যক্তি দুরূদ শরীফ পাঠ করবে তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে, 10টি গুনাহ মাফ করা হবে এবং 10টি নেক আমল লেখা হবে।

দুরূদ শরীফ পাঠ করলে দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূর হয়।

প্রতিদিন দুরূদ শরীফ পাঠ করলে অন্তর পবিত্র হয়।

দুরূদ শরীফ পাঠ করলে এটি দুআ কবুলের উৎস।

যে ব্যক্তি দুরূদ শরীফ পাঠ করবে তার কষ্ট দূর হবে।

এটি ব্যক্তিকে কিছু মনে রাখতে সাহায্য করে যখন সে ভুলে যায়।

যে পাঠ করবে সে আল্লাহর রহমত পাবে।

নিয়মিত তেলাওয়াত করলে কষ্ট লাঘব।

দুরূদ পাঠ আপনাকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এর নিকটবর্তী করবে।

রাসুল (সাঃ) এর উপর দরূদ ও সালাম প্রার্থনা করা আমাদের সকলের উপর তাঁর অধিকার। দুরূদ শরীফ পাঠ করে আমরা আল্লাহর রাসূল (সাঃ) এর প্রতি ভালবাসা প্রদর্শন করি এবং এর বিনিময়ে আমরা আমাদের প্রতি নবীর ভালবাসা অর্জন করি।

সংক্ষেপে বলা যায়, আমরা আমাদের জীবদ্দশায় যত বেশি দুরূদ শরীফ পাঠ করব, উভয় জাহানে তত বেশি কল্যাণ অর্জিত হবে। দিনে 100 বার দুরূদ পাঠ করতে মাত্র কয়েক মিনিট সময় লাগে, আমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) এর ভালবাসা অর্জনের জন্য এটি করতে পারি, তাই না?

যখনই সম্ভব আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদ তেলাওয়াত করে এর সর্বাধিক উপকার করুন! আপনি আপনার পরিচিতিদের সাথে এই নিবন্ধে উল্লিখিত ইংরেজি ছবিতে দরূদ শরীফ ভাগ করেও পুরস্কার পেতে পারেন।

দরূদ শরীফ কি ফজিলত

দুরূদ ভেজনা আল্লাহ আজজাওয়াজাল কা আমল অর হুকুম হায়...

কুরআন-এ-করিম 0 ফুরকান-ই-হামিদ কে প্যারা নম্বর 22 কে ৪র্থ রুকু কি আয়াত এক আয়াত হ্যায়..

{ইন্নাল-আল্লাহ ওয়ামালাইকাতাহু ইউসালুনা আল আন নাবি ইয়া-আইয়ু হাল লাযিনা আমানু সালু আলেয়ি ওয়াসালিমু তাসলিমা}

অনুবাদ :-

বেশাক আল্লাহ তা'আলা আউর উসকে ফরিশতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পার দরূদ দেখে হ্যায় আয়ে ইমান ওয়ালো তুম ভি উন পর খুব দরূদ ও সালাম ভেজা করো..!

দরূদ শরীফ কি ফজিলত:

1 দরূদ গুণহো কা কাফরা হ্যায়

2 দরূদ সে আমল পাক হোতা হ্যায়

3 দরূদ পড়নে সে দরাজত বুলন্দ হোতে হ্যায়

4 দরূদ পড়নে কে লিয়ে এক কিরাত আজর লিখা জাতা জো কে উহুদ পাহাদ জিত্না হোতা হ্যায়

5 দরূদ পড়নে ওয়ালে কো পেমনে ভর ভর কে সাওয়াব মিলতা হ্যায়

6 জো শাকাশ দরূদ কো হি আপনা ওয়াজিফা বানা লেট হ্যায় আল্লাহ পাক আমাদের কে দুনিয়া অর আখিরাত কে কাম আপনে জিমে লে লেট হ্যায়

7 দরূদ পড়নে কা সাওয়াব গুলাম আজাদ করনে সে ভি আফজাল হ্যায়

8 দরূদ পড়নে ওয়ালা হর কিসম কে হাওলো সে নিজাত পাতা হ্যায়

9 ওয়ালীয়ে দো জাহান নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) দরূদ পড়নে ওয়ালে কে ইমান কি খুদ গাওয়াহি দেঙ্গে

10 দরূদ পড়নে ওয়ালে পার আকা দো জাহান কি শিফাত ওয়াজিব হোজাতি হ্যায়