আমরা আপনার ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা বাড়ানোর জন্য এই ওয়েবসাইটে কুকি এবং অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করি।
এই পেজে কোনো লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি আমাদের Privacy Policy and কুকি নীতিতে আপনার সম্মতি দিচ্ছেন।
ঠিক আছে আমি সম্মতি জানাচ্ছি আরো জানুন

মহাত্মা গান্ধীর জীবন ও কর্ম সম্পর্কে

মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ১৮৬৯ সালে পোরবন্দরের হিন্দু মোধ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী বা মহাত্মা গান্ধী ২রা অক্টোবর, ১৮৬৯ ৩০শে জানুয়ারি, ১৯৪৮ অন্যতম প্রধান ভারতীয় রাজনীতিবিদ, ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অগ্রগামী ব্যক্তিদের একজন এবং প্রভাবশালী আধ্যাত্মিক নেতা। তিনি ছিলেন সত্যাগ্রহ আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। এর মাধ্যমে স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে জনসাধারণের অবাধ্যতা ঘোষিত হয়েছিল। এ আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অহিংস মতবাদ বা দর্শনের উপর এবং এটি ছিল ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম চালিকা শক্তি, সারা বিশ্বে মানুষের স্বাধীনতা এবং অধিকার পাওয়ার আন্দোলনের অন্যতম অনুপ্রেরণা। গান্ধী ভারতে এবং বিশ্ব জুড়ে মহাত্মা মহান আত্মা এবং বাপু বাবা নামে পরিচিত। ভারত সরকারীভাবে তাঁর সম্মানার্থে তাকে ভারতের জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করেছে । ২রা অক্টোবর তাঁর জন্মদিন ভারতে গান্ধী জয়ন্তী হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়। ২০০৭ সালের ১৫ই জুন জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ২রা অক্টোবর কে আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস হিসেবে ঘোষণা করা। জাতিসংঘের সকল সদস্য দেশ এ দিবস পালনে সম্মতি জ্ঞাপন করে। একজন শিক্ষিত ব্রিটিশ আইনজীবী হিসেবে, গান্ধী প্রথম তাঁর অহিংস শান্তিপূর্ণ নাগরিক আন্দোলনের মতাদর্শ প্রয়োগ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় নিপীড়িত ভারতীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে। ভারতে ফিরে আসার পরে কয়েকজন দুঃস্থ কৃষক এবং দিনমজুরকে সাথে নিয়ে বৈষম্যমূলক কর আদায় ব্যবস্থা এবং বহু বিস্তৃত বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলেন। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে আসার পর গান্ধী সমগ্র ভারতব্যাপী দারিদ্র্য দূরীকরণ, নারী স্বাধীনতা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, বর্ণ বৈষম্য দূরীকরণ, জাতির অর্থনৈতিক সচ্ছলতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রচার শুরু করেন। কিন্তু এর সবগুলোই ছিল স্বরাজ অর্থাৎ ভারতকে বিদেশী শাসন থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে। ১৯৩০ সালে গান্ধী ভারতীয়দের লবণ করের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ৪০০ কিলোমিটার ২৪৮ মাইল দীর্ঘ ডান্ডি লবণ কুচকাওয়াজে নেতৃত্ব দেন, যা ১৯৪২ সালে ইংরেজ শাসকদের প্রতি সরাসরি ভারত ছাড়ো আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটায়। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে বেশ কয়েকবার দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ভারতে কারাবরণ করেন। মহাত্মা গান্ধী সমস্ত পরিস্থিতিতেই অহিংস মতবাদ এবং সত্যের ব্যাপারে অটল থেকেছেন। তিনি সাধারণ জীবনযাপন করতেন এবং একটি আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন যেটি ছিল স্বয়ংসম্পূর্ণ। তার নিজের পরিধেয় কাপড় ছিল ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় ধুতি এবং শাল যা তিনি নিজেই চরকায় বুনতেন। তিনি সাধারণ নিরামিষ খাবার খেতেন। শেষ জীবনে ফলমূ্লই বেশি খেতেন। আত্মশুদ্ধি এবং প্রতিবাদের কারণে দীর্ঘ সময়ের জন্য উপবাস থাকতেন।

সর্বশেষ সংস্করণ 1.3.1 এ নতুন কী

Last updated on Nov 3, 2021

এপ আপডেট করা হয়েছে এবং নতুন কন্টেন্ট যুক্ত করা হয়েছে

অনুবাদ লোড হচ্ছে...

অতিরিক্ত অ্যাপ তথ্য

সাম্প্রতিক সংস্করণ

মহাত্মা গান্ধীর জীবন ও কর্ম আপডেটের অনুরোধ করুন 1.3.1

আপলোড

Archange Ehouman

Android প্রয়োজন

Android 4.4+

আরো দেখান

মহাত্মা গান্ধীর জীবন ও কর্ম স্ক্রিনশট

ভাষা
APKPure সাবস্ক্রাইব করুন
সেরা অ্যান্ড্রয়েড গেমস এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলির প্রাথমিক রিলিজ, সংবাদ এবং গাইডগুলিতে অ্যাক্সেস পাওয়ার জন্য প্রথম হন।
না ধন্যবাদ
নিবন্ধন করুন
সফলভাবে সাবস্ক্রাইব!
আপনি এখন এপকপুরে সাবস্ক্রাইব করেছেন।
APKPure সাবস্ক্রাইব করুন
সেরা অ্যান্ড্রয়েড গেমস এবং অ্যাপ্লিকেশনগুলির প্রাথমিক রিলিজ, সংবাদ এবং গাইডগুলিতে অ্যাক্সেস পাওয়ার জন্য প্রথম হন।
না ধন্যবাদ
নিবন্ধন করুন
সাফল্য!
আপনি এখন আমাদের নিউজলেটারে সাবস্ক্রাইব করেছেন।